তারা জানিয়েছে, মাত্র এক মাসের কিছু বেশি সময়ের মধ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক একটি নজিরবিহীন ঘটনা। এই বৈঠকই প্রমাণ করে আগামী দিনে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক কতটুকু গভীর হবে।
তারা জানিয়েছে, মাত্র এক মাসের কিছু বেশি সময়ের মধ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক একটি নজিরবিহীন ঘটনা। এই বৈঠকই প্রমাণ করে আগামী দিনে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক কতটুকু গভীর হবে।
নিউ ইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসের বাঙালি পাড়া থেকে শুরু করে কূটনৈতিক মহলেও আলোচনার মূল বিষয়বস্তু ছিল দুই নেতার ঐতিহাসিক এই বৈঠক। প্রবাসীরা আশা করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের কাছে বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের যেসব দাবি ছিল, তা পূরণ হতে সময়ের ব্যাপার মাত্র। আর সেটা ড. ইউনূসের নেতৃত্বেই সম্ভব।
নিউ ইয়র্কের লংআইল্যান্ডের বাসিন্দা বিজ্ঞানী ড. আবু সিদ্দিকী কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিশ্ববরেণ্য একজন ব্যক্তিত্ব এবং বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল বিজয়ী। তার সঙ্গে বিশ্ব নেতাদের সম্পর্ক কেমন সেটা মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকের ছবিটি দেখলেই বোঝা যায়।
তিনি আরো বলেন, ‘বর্তমান সরকার দেশে সংস্কার শেষে সুন্দর একটি পরিবেশ তৈরির মাধ্যমে শান্তি স্থাপন করবে। দেশ এবং দেশের মানুষ শান্তিতে থাকুক, এটাই প্রবাসীদের চাওয়া।’
বাংলাদেশি-আমেরিকান ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটির সভাপতি কাজী আজম কালের কণ্ঠকে জানান, তিন দশক পর মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক করে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। জাতিসংঘের অধিবেশনে বিশ্বনেতারা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ওয়েলকাম করেছেন। এর আগে সরকারপ্রধান জাতিসংঘের অধিবেশনের ফাঁকে হাঁটা পথে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা হলে, সেটা বৈঠক বলে চালিয়ে দিতেন।’