আটককৃতরা হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ থানার হরিয়ালা গ্রামের আবু মিয়ার ছেলে মনির হোসেন (৪০), সদর উপজেলার রাজগর ববিপারার জুরু মিয়ার ছেলে রাসেল আহমেদ (৩৫) ও প্রাইভেট কার চালক আশুগঞ্জ থানার দুর্গাপুরের নুরু মিয়ার ছেলে জুলহাস মিয়া (৩৩)।
আটককৃতরা হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ থানার হরিয়ালা গ্রামের আবু মিয়ার ছেলে মনির হোসেন (৪০), সদর উপজেলার রাজগর ববিপারার জুরু মিয়ার ছেলে রাসেল আহমেদ (৩৫) ও প্রাইভেট কার চালক আশুগঞ্জ থানার দুর্গাপুরের নুরু মিয়ার ছেলে জুলহাস মিয়া (৩৩)।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার আনসার, ভিডিপি ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা অন্যান্য দিনের মতো মহাসড়কের সাহেপ্রতাব ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছেন। এ পর্যায়ে একটি প্রাইভেট কার সন্দেহ হলে তারা গতিরোধ করেন। গাড়িটিতে তল্লাশি চালিয়ে দুটি ব্যাগে ৮৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা পাওয়া যায়। বিষয়টি সেনাবাহিনীর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জানানো হলে তারা এসে টাকা, গাড়ি ও চালকসহ তিনজনকে আটক করে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়ে যান।
জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শিহাব সারার অভি বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আটককৃতরা টাকাগুলো নিয়ে রাজধানীর উত্তরা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে যাচ্ছিলেন। তাদের এ টাকাগুলোর উৎস সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করলে নানা বিভ্রান্তিকর তথ্য দিচ্ছিলেন। পরে টাকা গণনা শেষে ট্রেজারিতে জমা রাখা হয়েছে। আর আটককৃতদের বিরুদ্ধে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রক্রিয়া চলছে।